কাজী আবদুল্লাহ আল মামুন,রামু:
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত রামু উপজেলা বিএনপির সভাপতি খুনিয়া পালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম ফেরদৌসের জানাজা ১০ ডিসেম্বর রবিবার বিকেল ৪ টায় স্হানীয় আল হাসান মাদ্রাসা মাঠে অনুষ্টিত হয়। জানাজা পুর্ব মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে কেন্দ্রীয় বিএনপির মৎস বিষয়ক সম্পাদক সাবেক সাংসদ লুৎফুর রহমান কাজল বলেন মরহুম ফেরদৌস একজন দক্ষ সংগঠক ও দলের জন্য নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। তাঁর আকস্মিক মৃত্যুতে দল একজন আদর্শিক নেতাকে হারালো। এই ক্ষতি পূরন হবার মতো নয়।
এছাড়া আরো বক্তব্যে রাখেন রামু উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সোহেল সরওয়ার কাজল, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আলী হোসেন কোং, খুনিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাংবাদিক আবদুল মাবুদ, দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, জেলা পরিষদ সদস্য মাহমুদুল করিম মাদু, মরহুমের ছোট ভাই মাসুদ মেঝ ছেলে রিয়াদ। জানাজা শেষে পাশ্বস্হ এস এম ফেরদৌসের বাবা মোঃ হাসান আলী মাস্টারের কবরের পার্শ্বে তাঁকে দাফন করা হয়। অপরদিকে বিকেল ৩ টায় চট্রগ্রাম থেকে এস এম ফেরদৌসের লাশ খুনিয়াপালংস্হ তাঁর নিজ বাসায় এসে পৌছলে হাজার হাজার নারী- পুরুষ তাদের জনপ্রিয় এই নেতাকে দেখার জন্য ছুটে আসেন।
গত ৯ ডিসেম্বর সন্ধায় তিনি কক্সবাজার শহরে মোটর সাইকেল দুর্ঘটনা গুরুতর আহত হলে অজ্ঞান অবস্হায় তাঁকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয় সেখানে অবস্হার অপরিবর্তিত থাকলে রাতেই চট্রগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে ১০ ডিসেম্বর সকালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। রামু উপজেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন জানান অত্যন্ত সহজ সরল এই নেতার মৃত্যুতে রামু বাসী একজন অভিভাবক কে হারালো।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।