মুখোমুখি হবে সোনালী সুপার সিক্সার্স বনাম ড্রাগন্স ক্রিকেট
নিজস্ব প্রতিনিধি, পেকুয়া :
পেকুয়া উপজেলার শিলখালী ইউনিয়নের কেপিএলের (কাছারীমোরা প্রিমিয়ার লিগ) স্বপ্নের ফাইনাল ২৬ জানুয়ারী শুক্রবার। ফাইনাল নিয়ে ইতিমধ্যেই চলেছে বেশ প্রচার-প্রচারণা। এলাকাজুড়ে শুরু হয়েছে উৎসাহ উদ্দীপনা। প্রস্তুত করা হয়েছে কেপিএলের নিজস্ব মাঠ। সম্পন্ন করা হয়েছে যাবতীয় প্রস্তুতি। এখন বাকী, দর্শকদের মাতিয়ে ফাইনালে উঠে আসা সোনালী সুপার সিক্সার্স বনাম ড্রাগন্স ক্রিকেটের জমজমাট লড়াইটা। দুপুর দুইটায় শুরু হবে দুই শক্তিশালী দলের লড়াই।
খেলার আয়োজকরা জানিয়েছেন, গ্রামের মধ্যে আন্তর্জাতিক মানের খেলা হওয়ায় কেপিএল নিয়ে সাধারণ দর্শকদের আগ্রহ রয়েছে অনেক বেশী। আর তাই সব শ্রেণীর ক্রিকেট প্রেমিরা যাতে নির্বিঘেœ খেলা উপভোগ করতে পারে সেজন্য পুরো লীগের খেলাই ছিল দর্শকদের জন্য উম্মুক্ত।
কেপিএলের প্রধান উপদেষ্ঠা সাংবাদিক এস এম হানিফ জানান, ফাইনালের জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। মাঠও প্রস্তুত। এখন দুই সেরা দলের সেরা খেলাটা দেখার পালা। আজকের ফাইনাল খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন পেকুয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাফায়েত আজিজ রাজু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কক্সবাজার জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম লিটু, পেকুয়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মো. নুরুজ্জামান মঞ্জু, কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য উম্মে কুলসুম মিনু, শিলখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল হোছাইন, উজানটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম শহিদুল ইসলাম চৌধুরী, টৈটং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম চৌধুরী, নাহার এগ্রো গ্রুপের চট্টগ্রামের ব্যবস্থাপক মো. আলাউদ্দিন চৌধুরী, পেকুয়া উপজেলা বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক আবু ছিদ্দিক রনি ও দোহা এন্টারপ্রাইজের স্বত্ত্বাধিকারী হাসানুল ইসলাম আদর।
কেপিএলের মহাসচিব তানজিমুল ইসলাম জিসাদ জানান, ২৯ ডিসেম্বর শুরু হওয়া কেপিএলের মোট ১৫ টি খেলা উপভোগ করেছে দর্শকরা। ফাইনাল খেলা নিয়েও এলাকায় ব্যপক উৎসাহ উদ্দীপনা তৈরী হয়েছে। আশা করি ফাইনালে মুখোমুখি দুইদল দর্শকদের মাতিয়ে রাখতে পারবে।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।