পেকুয়া সংবাদদাতা :

জিয়া অরফানেজ ট্রান্স দূর্ণীতি মামলায় খালেদা জিয়ার রায়কে কেন্দ্র করে পেকুয়ায় সকাল থেকে অাওয়ামীলীগ নেতাকর্মীরা অবস্থান শুরু করে। উপেজলার চৌমহুনী ও বাজারসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রত্যকটি পয়েন্টে স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় অা’লীগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীরা অবস্থান সৃষ্টি করলে বিএনপি ও সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীরা নিরব ভুমিকা পালন করে। মাঠে তাদের অবস্থানও লক্ষ্য করা যায়নি।

বিএনপির একটি সূত্র জানিয়েছে পেকুয়ার অাইনশৃংখলা রক্ষা ও জনগনের জানমাল রক্ষায় কোন ধরণের নৈরাজ্য তারা সৃষ্টি করবেনা। বিষয়টি উর্ধ্বতন নেতৃবৃন্দের নির্দেশনা রয়েছে।

অাওয়ামীলীগের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় নির্দেশ অনুযায়ী প্রশাসনকে সহযোগিতায় নেতাকর্মীরা বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছে। বিশেষ করে পেকুয়া চৌহমহুী ও বাজারের পুরো নিয়ন্ত্রণ তাদের হাতে রয়েছে। বিএনপি বিশৃংখলা সৃষ্টি করলে তা শক্ত হাতে মোকাবেলা করা হবে। সকাল থেকে যুবলীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর অালমের নেতৃত্বে বিশাল শোডাউন ও তার অনুগত নেতাকর্মীরা বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থার নেওয়ায় শক্তিশালী অবস্থানে ছিল অাওয়ামীলীগ।
এদিকে সকাল হতে না হতেই এলাকায় উৎকন্ঠা ও উদ্বেগ সৃষ্টি হয় পুরো উপজেলায়। কারণ ছিল একটি সালাউদ্দিন অাহমদের বাড়ি। তার নির্দেশনায় হয়তোবা কঠোর হতে পারে বিএনপি । তবে রায় ঘোষণা পরবর্তি এই রকম কোন পরিস্থিতি চোঁখে পড়েনি। যার কারণে অতিতের মত বড় ধরেণে নাশকতা সহিংশতা থেকে রক্ষা পেয়েছে এলাকাবাসী।

মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার পাঁচ বছর ও বাকি অাসামীদের দশ সাজাসহ অর্থদন্ড দেন অাদালত।