এম.মনছুর আলম, চকরিয়া:
চকরিয়ায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে সাজা ও পরোয়ানাভুক্ত ৯ পালাতক আসামীকে গ্রেফতার করছে।তন্মধ্যে বনদস্যুতা,সাজাপ্রাপ্ত, মাদক,দাঙ্গা-হাঙ্গামাসহ নানা অপরাধের দায়ে এসব আসামীর বিরুদ্ধে আদালতের গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারি রয়েছে।২৮ফেব্রুয়ারী(বুধবার)দিবাগত রাত থেকে ও ভোর রাত্রে উপজেলার তিনটি ইউনিয়নে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে এ সব আসামীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বুধবার দিবাগত রাত্রে থানার তিনটি টিম চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো:বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরীর নির্দেশে পৃথক অভিযান চালিয়ে উপজেলার বমু বিলছড়ি,খুটাখালী ও সাহারবিল ইউনিয়নের এলাকা থেকে থানার উপ-পরিদর্শক(এসআই) আবদুল খালেক, এ এস আই আবদুল গফুর ও এ এস আই শাহাদাত হোছাইন নেতৃত্বে সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স নিয়ে ৩জন সাজাপ্রাপ্তসহ ৬আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।এতে সাজাপ্রাপ্ত তিন আসামীরা হলেন,বমু বিলছড়ির বমু এলাকার মোস্তফিজুর রহমানের পুত্র ছয় মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামী ছাবের আহমদ(৪০),খুটাখালীর আলী হোসেনের পুত্র ছয় মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামী আবদুল জব্বার (৪৫) ও সাহারবিল পূর্বপাড়া এলাকার মৃত নুর মোহাম্মদের পুত্র একমাসের সাজাপ্রাপ্ত মোহাম্মদ মামুন (৩৫)।এছাড়াও একই রাতে বমু বিলছড়ি এলাকা থেকে আদালতের পরায়োনাভূক্ত আরো ৬ আসামীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
অভিযানের বিষয়ে চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মো.বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরীর কাছে জানতে চাইলে তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন,থানা পুলিশের অভিযানে বিভিন্ন মামলায় ৩জন সাজাপ্রাপ্ত ও আদালতের পরোয়াভুক্ত ৬জন আসামীকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।এ সব আসামীর বিরুদ্ধে আদালতের সাজা, মাদক,দস্যুতা, বন লুটের মামলা,দাঙ্গা-হাঙ্গামা মামলাসহ নানা অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারি ছিল।গ্রেপ্তারকৃত এসব পরোয়ানাভূক্ত আসামীদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হবে বলে তিনি জানান।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।