সিবিএন:
এরা কারো ছেলে, কারো ভাই , কারো স্বামী বা কারো বন্ধু। মালয়েশিয়া এসেছে ধার করে, সম্পদ বিক্রি করে বা উচ্চসুদে ঋণ নিয়ে। দালাল ধরে ভুয়া কোম্পানির ভিসা নিয়েছে। মালয়েশিয়া এসে দেখে কোম্পানি নাই। এত টাকা গচ্চা যাচ্ছে উঠবে কেমন করে। বাংলাদেশ হাই কমিশনে এসে কান্নাকাটি। কি লাভ এখন?
সমবেদনা ছাড়া কি বা দেবার আছে। সেই সাথে ধিক্কার
জানাই সে সব বাংলাদেশী দালালদের যারা জেনেশুনে এই সহজ সরল লোকগুলোর স্বপ্ন নিয়ে ব্যবসা করছে। কষ্ট লাগে কিন্তু কিছু তো করতে পারি না। বুঝলাম কতটা পাষাণের মত এক ভাইয়ের স্বপ্নকে আরেক ভাই টেনে হিচড়ে আরেক ভাইয়ের সম্পদ গড়ে।
মনে পড়ে যায়, বাংলাদেশের জাতীয় খেলা কেন হা-ডু-ডু? এই খেলায় একজন আরেকজনকে বল প্রয়োগ করে টেনে হেচঁড়ে নাস্তানাবুদ করে, এটা করলেই মেলে বাহবা বা হাত তালি।
যারা দালালের মিষ্টি কথায় ভুলবেন বা ইতিমধ্যে তার ভোগাবাজীর ক্যাপসুল গিলে ফেলেছেন তারা আবার যাচাই করুন সঠিক জায়গায় যাচ্ছেন তো? এই পোষ্ট টাকে গল্প মনে করলে ভুল করবেন। এটা হল সতর্কবার্তা। বুঝলে ভালো না বুঝলে দেশ থেকে সাথে করে রুমাল আনতে হবে। কেন আনবেন?
বিদেশে আপনার চোখে জল মুছে দেবার কেউ নাই। এখানে শ্রোতা পাবেন, দর্শক পাবেন কিন্ত সবাই আপনাকে ছেড়ে নিজ কাজে চলে যাবে যেমনি সিনেমা হলের সিনেমা দেখে দর্শক চলে যায়।
ছবি হলেও কাহিনী সত্য
কক্সবাজার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক
আবু নাঈম মাসুম এর ফেসবুক স্ট্যাটাস।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।