ফেসবুক কর্ণার:
টানা বর্ষণে নদী ভাঙনে বিলীনের পথে রামু উপজেলার ঈদগড়ের এই বসতবাড়িটি। যেটি মাথার ঘাম পায়ে ফেলে নির্মাণ করেছিলেন দিনমজুর ছৈয়দ আলম। ৭ সন্তান, স্ত্রী ও একটি পুত্রবধূ নিয়ে কোনমতে দু’চালা ঘরটিতে বসবাস। নেই এক কড়া জমি। ধনাঢ্য কোন আত্মীয়ও নেই। দুঃখ-সুখ মিলে চলছিল ছৈয়দ আলমের সংসার।
নিয়তি আর ভাগ্যের নির্মম পরিহাস!
গত জুলাই মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে শুরু হওয়া টানা বর্ষণের শিকার ঘরটি। ভিটের বেশিরভাগ মাটি নদীর পেটে চলে গেছে। প্রতিদিন ভাঙছে নতুন করে। ধসে পড়ছে বসভিটা লাগোয়া নদীর কূলে। যেটুকু মাটি আছে তাও নিঃশেষের পথে…
বৃষ্টি কিংবা পাহাড়ি ঢল দেখলে বাড়ে আতংক। ছটফট করে কলিজা!
অসহায় ছৈয়দ আলমের পেটে ভাত নেই। দুশ্চিন্তায় ঘুম হারাম। উদ্বেগ, দুঃস্বপ্ন তাড়া করছে ভূমিহীন মানুষটিকে।
নেই সহায়-সম্পদ। কোথায় গিয়ে আশ্রয় নেবে? কোথায় মাথা রাখবে
সন্তানেরা? ভেবে কূল-কিনারা পাচ্ছে না ছৈয়দ আলম।
দিনমজুর পরিবারটিকে মানবিক সহায়তা ও দ্রুত পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে এমপি, জেলা প্রশাসক, ইউএনও, চেয়ারম্যানসহ সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
নোট:
ধসেপড়া বসতবাড়িটি ঈদগড় হাসপাতালের সামনের পাড়া।Imam Khair -এর ফেসবুক ওয়াল থেকে নেওয়া।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।