নিজস্ব প্রতিবেদক :
মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষের কারণে বন্ধ ঘোষণা করা হয় টেকনাফ—সেন্টমার্টিন নৌ—রুটে জাহাজ চলাচল। তবে কক্সবাজার থেকে প্রতিদিন সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে ছাড়ছে কর্ণফুলী এক্সপ্রেস ও এমভি বার আউলিয়া জাহাজ। উখিয়ার ইনানী নৌ—বাহিনীর ঘাট থেকে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অনুমতি সাপেক্ষে জাহাজ দুটি কক্সবাজার—সেন্টমার্টিন চলাচল করছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কর্ণফুলী শীপ বিল্ডার্সের কক্সবাজার প্রতিনিধি হোসাইন ইসলাম বাহাদুর। তিনি জানান, “নৌ পরিবহন অধিদপ্তরের অনুমতি নিয়েই এমভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস ও এমভি বার আউলিয়া জাহাজ কক্সবাজার—সেন্টমার্টিন নৌ—রুটে চলাচল করছে। জাহাজ দুটির পূর্বের ভাড়া ১ হাজার ৩০০ টাকা, ১ হাজার ৬০০ টাকা, ২ হাজার ও ৩ হাজার টাকা বহাল রয়েছে। ইনানী নেভির জেটিঘাট থেকে কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে অন্য জাহাজগুলোও চলাচল করলে আমাদের আপত্তি থাকার কথা না। তাই কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পে স্বার্থে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোন ধরণের বিভ্রান্তমূলক মন্তব্য না করার জন্য অনুরোধ করছি। বিভ্রান্তি ছড়ালে পর্যটন শিল্পের অপূরণীয় ক্ষতি হবে। এতে পর্যটন ও ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ”
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. ইয়ামিন হোসেন বলেন, “উদ্ভূত সীমান্ত পরিস্থিতিতে টেকনাফ—সেন্টমার্টিন নৌপথে শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) থেকে সাময়িকভাবে জাহাজ চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তবে ইনানী নৌ—বাহিনীর ঘাট থেকে কক্সবাজার—সেন্টমার্টিন নৌপথে প্রয়োজনীয় অনুমোদন সাপেক্ষে জাহাজ দুটি চলাচল করছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে টেকনাফ থেকেও জাহাজ চলাচল শুরু হবে।”
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।