হ্যাপী করিম, মহেশখালী প্রতিনিধি
কক্সবাজারের মহেশখালী মাতারবাড়ী বন্দর উন্নয়ন প্রকল্প ও কালারমারছড়ার এসপিএম প্রকল্প, মাতারবাড়ী চ্যানেল এবং ব্রেক ওয়াটার পরিদর্শন করেন নৌ-পরিবহণ মন্ত্রণালয় এবং পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা ব্রিগে: জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
২১ অক্টোবর, সোমবার সকালে পরিদর্শন শেষে মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের এডমিন বিল্ডিংয়ের কনফারেন্স রুমে আলোচনা সভায় মাতারবাড়ী বন্দর উন্নয়ন প্রকল্পের প্রজেক্ট ম্যানেজার আতাউলের উপস্থাপনায় মাতারবাড়ী বন্দর উন্নয়ন প্রকল্পের মাস্টার প্লানের ও ডকুমেন্টারি উপস্থান করেন, এসময় উপস্থিত ছিলেন নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো: মুহিবুল ইসলাম, উপদেষ্টার একান্ত সচিব মো: জাহিদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান মো: রিয়ার অ্যাডমিরাল এসএম মনিরুজ্জামান ওএসপি, এনডিসি, এনসিসি, পিএসসি, মাতারবাড়ী বন্দর উন্নয়ন প্রকল্পের (চবক অংশের) প্রকল্প পরিচালক (পিডি) মীর জাহিদ হাসান, মাতারবাড়ী বন্দর উন্নয়ন প্রকল্পের সড়ক অংশের প্রকল্প পরিচালক আকবর হোসেন পাটোয়ারী, জাইকা প্রতিনিধি মিস্টার সাথ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীকি মারমা, কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিপিজিসিবিএল) এর প্রকল্প পরিচালক ও প্রধান প্রকৌশলী সাইফুর রহমান’সহ প্রথম আলো পত্রিকার মহেশখালী প্রতিনিধি রুহুল বয়ান এবং দৈনিক কালবেলার মহেশখালী প্রতিনিধি রকিয়ত উল্লাহ ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
পরবর্তীতে উপদেষ্টা মহোদয় বন্দর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদেরকে ২০২৯ সালের মধ্যে মাতারবাড়ী বন্দর উন্নয়ন প্রকল্পের প্রথম ফেইজের কাজ সম্পন্ন করা (দুইটি জেটি ও একটি টার্মিনালসহ সংশ্লিষ্ট কাজ) এবং চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের সাথে বন্দরের সংযোগ সাধনের জন্য মাতারবাড়ী টু চকরিয়া ২৭.৫ কিলোমিটার চার লেনের রাস্তা মাতারবাড়ী বন্দরটি বাণিজ্যিক কার্যক্রমে যাওয়ার পূর্বেই প্রকল্পের সড়ক অংশের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা প্রদান করেন। পাশাপাশি বন্দর উন্নয়ন প্রকল্পের জমি অধিগ্রহণ ত্বরান্বিত করতে মহেশখালী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) দীপক ত্রিপুরাকে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসকের সাথে আলোচনা করার কথা বলেন।
উক্ত উন্নয়ন প্রকল্প পরিদর্শন ও আলোচনা সভায় শেষে মাতারবাড়ী কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের টাউনশিপে মধ্যাহ্নভোজ শেষে, নৌবাহিনীর স্পিড বোট যোগে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে মাতারবাড়ী বন্দর উন্নয়ন প্রকল্প এলাকা ত্যাগ করেন।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।