সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
কক্সবাজার পৌরসভার ১১ নং ওয়ার্ড (উত্তর) বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল সম্পন্ন হয়েছে।

এতে আজমল হুদা সভাপতি, মো: সরোয়ার খান সাধারণ সম্পাদক ও মো: ইলিয়াস সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন।

২৫ ডিসেম্বর সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার পৌর বিএনপির আহবায়ক জননেতা আলহাজ্ব রফিকুল হুদা চৌধুরী।

ওয়ার্ডের সভাপতি আজমল হুদার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো: সরোয়ার খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা পৌর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল কাশেম, পৌর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক এড. আব্দুল কাইয়ুম, যুগ্ম আহবায়ক রাশেদ আবেদিন সবুজ, সদস্য মো: গিয়াস উদ্দিন, মো:  মসউদুর রহমান মাসুদ, ছুরুত আলম।

সম্মেলনে আরও বক্তব্য কক্সবাজার পৌর বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক বোরহান উদ্দিন রানা, জেলা যুবদলের সহ সভাপতি ফরিদুল আলম, জেলা ছাত্রদলের সাবেকনভারপ্রাপ্ত সভাপতি কাউসার আলম, জেলা যুবদলের যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক দোলন ধর, পৌর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মাস্টার জসিম উদ্দিন, যুগ্ম আহবায়ক জাহিদুল ইসলাম রিটন, মো: সজীব আলী, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি সাইফুর রহমান নয়ন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য কাউছার খান, জেলা যুবদলের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক জসিম উদ্দিন, পৌর ছাত্রদলের আহবায়ক হুমায়ুন কবির হিমু, সদস্য সচিব ইনজামামুল হক,
পৌর মৎস্যজীবী দলের সভাপতি মো: আলমগীর, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ইমরান সিকদার, সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক, ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো: ইলিয়াস, যুগ্ম সম্পাদক মো: ইকবাল হোসেন, ওয়ার্ড বিএনপির উপদেষ্টা নুরুল আমিন, নুরুল ইসলাম সওদাগর, সিটি কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক ইরফাত ইমন, ওয়ার্ড ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আসিফ, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা কাইছার, শ্রমিকদল নেতা আলমগীর, যুবনেতা শুভ মিত্র প্রমুখ।

সভায় বক্তারা বলেন, জেলার গোপালগঞ্জ খ্যাত ঝাউতলা এলাকায় ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারেরর শত নির্যাতন সহ্য করে বিএনপির নেতাকর্মীরা গত আন্দোলন সংগ্রামে সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহন করেন।

আগামীতে বিএনপি, তথা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও জননেতা লুৎফুর রহমান কাজলের হাতকে শক্তিশালী করতে ধানের শীষের জয় নিশ্চিতে ১১ নং ওয়ার্ড বিএনপি নিরলস ভাবে কাজ করে যাবে।

সভার সভাপতির বক্তব্যের প্রধান অতিথি সহ অন্যান্য অতিথির মাধ্যমে এই ওয়ার্ডের কারা নির্যাতিত চার নেতা যথাক্রমে গুরামিয়া, দোলন ধর, কাউছার খান ও জরিফ আলীকে ক্রেস্ট দিয়ে সম্মাননা দেয়া হয়।