প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসমাজ কক্সবাজার জেলা সভাপতি হাফেজ মুহাম্মদ আবুল মঞ্জুর বলেছেন, ছাত্রজনতার ন্যায্য অধিকার আদায়ের দাবীতে ইসলামী ছাত্রসমাজ প্রতিষ্ঠাকাল থেকে আন্দোল-সংগ্রাম করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৮৪ সালে কওমী মাদ্রাসা সনদের স্বীকৃতির দাবীতেও সর্বপ্রথম আন্দোলনের সূচনা করেছিল এ সংগঠন। আজ কওমী মাদ্রাসা সনদের সরকারি স্বীকৃতিপ্রাপ্তি সুদীর্ঘ সময়ের ধারাবাহিক আন্দোলনের ফসল। এ স্বীকৃতির বিরুদ্ধে অশুভ শক্তির কোন চক্রান্ত মেনে নেয়া হবে না। তিনি চকরিয়া উপজেলা ইসলামী ছাত্রসমাজের জরুরী সভায় প্রধান আলোচকের বক্তব্যে একথা বলেন।
২৩ এপ্রিল (রবিবার) বিকেলে অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, জেলা নেজামে ইসলাম পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা ফরিদুল হক। তিনি বলেন, ইসলামী ছাত্র সমাজ আদর্শ মানুষ গড়ার অনুষদ। আদর্শিক জীবনধারায় প্রত্যয়ী ছাত্রজনতাকে এ সংগঠনের পতাকাতলে সমবেত হওয়া চাই।
সাবেক উপজেলা সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ মুছার সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, সংগঠনের পটিয়া জামেয়া শাখার সাবেক নেতা মাওলানা মুফতি হাবিবুল্লাহ রব্বানী, উপজেলা নেজামে ইসলাম পাটির সদস্য মাওলানা নুরুল হামিদ, রামু উপজেলা ইসলামী ছাত্রসমাজ সভাপতি মুহাম্মদ দিদারুল আলম, মাদ্রাসা শিক্ষক মাওলানা মাহবুবুর রহমান।
সভায় সর্বসম্মতিক্রমে মুহাম্মদ এনায়ত উল্লাহকে আহবায়ক, মুহাম্মদ আব্দুল খালেককে যুগ্ম আহবায়ক, মুহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিনকে সদস্য সচিব করে চকরিয়া উপজেলা ইসলামী ছাত্রসমাজের আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়। শীঘ্রই পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন প্রক্রিয়া ও চূড়ান্ত করা হবে।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।