গত ০২/০৫/২০১৭ইং তারিখ দৈনিক কক্সবাজার ও কক্সবাজার নিউজডটকমে প্রকাশিত সংবাদটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে চুড়ান্ত ব্যর্থতার দায়ে বিলুপ্ত ঘোষিত টুয়াকের কার্যকরি কমিটির সভা নামে যে মিথ্যাচার এবং বেহায়াপনা প্রচার করে সাধারণ সদস্যদেরসহ পর্যটন সংশ্লিষ্টদের মধ্যে বিভ্রান্তির প্রচেষ্টা করা হয়েছে তা আমরা আহবায়ক কমিটির পক্ষ থেকে তার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং ক্ষোভ প্রকাশ করছি। বিলুপ্ত ঘোষিত কার্যকরি কমিটি টুয়াককে কিছু দিয়েছে নাকি ধ্বংস করে দিয়েছিল তা সাধারণসদস্য এবং কক্সবাজারবাসী ও সাংবাদিকমহল জ্ঞাত রয়েছে। সংগঠন পরিচালনায় ব্যর্থতার কারণে বিগত ২২/০৪/২০১৭ইং তারিখ মাননীয় মহিলা সাংসদ খোরশেদ আরা হককে প্রধান অতিথি করে অনুষ্ঠিত সাধারণ সভায় সংগঠন পরিচালনায় ব্যর্থতা এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় সর্বসম্মতিক্রমে কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করা হয়। গঠনতন্ত্র মোতাবেক যদি টুয়াক ফাউন্ডার কমিটি সাধারণ সদস্যদের নিয়ে তলবীসভা ডেকে এম. রেজাউল করিম এবং আসাফ উদ্ দৌলা (আশেক) এর কমিটি বিলুপ্ত করে না দিত তাহলে এতদিনে টুয়াকের নাম পর্যন্ত মুছে যেত। সেই বিলুপ্ত ঘোষিত কমিটির (০৯)নয়জনকে নিয়ে এম. রেজাউল করিম সভাপতি পরিচয়দানের নিমিত্তে সাধারণ সদস্যদের সিদ্ধান্ত অমান্য করে বিশৃংঙ্খলা সৃষ্টি করে যাচ্ছে। অতিসত্তর এই বিশৃংঙ্খলা সৃষ্টির বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহন করা হইবে। সভার নামে পত্র পত্রিকায় প্রকাশ করে টুয়াকের জন্য নতুন করে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তাদের এই ধরনের ষড়যন্ত্র হতে সবাইকে সর্তক থাকার অনুরোধ জানাচ্ছি।
উল্লেখ্য যে, সাধারণ সদস্যদের সর্বসম্মতিক্রমে গঠিত আহবায়ক কমিটিতে বহিষ্কৃত কেউ নেই। পরিকল্পিতভাবে সংগঠনের সম্মানিত প্রতিষ্টাতা সদস্য এবং সিনিয়র সদস্যদের বহিষ্কৃত বলে পত্র পত্রিকায় ছাপিয়ে অপরাধ সংগঠিত করেছে স্বঘোষিত, বহিষ্কৃত, জঙ্গি সম্পৃক্ত, অযোগ্য সাবেক সভাপতি এম. রেজাউল করিম। অচিরেই তার বিরুদ্ধে এবং টুয়াক ধ্বংসে ইন্ধনকারিদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হইবে। সেই সাথে প্রশাসন এবং পর্যটন শুভাকাঙ্খিদের দৃষ্টি আকর্ষন করছি, বিলুপ্ত ঘোষিত এম. রেজাউল করিমের কমিটির সাথে টুয়াক সংক্রান্ত কোন কর্মকান্ড সংগঠিত না করার জন্য।

প্রতিবাদকারি

এম. এ. হাসিব বাদল
আহবায়ক
টুয়াক আহবায়ক কমিটি ২০১৭