কালের কণ্ঠ :
ইংল্যান্ড বনাম পাকিস্তানের ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ বনাম ভারতের ম্যাচ বিষয়ে আম্পায়ার ধর্মসেনাকে ফোন দিয়েছিলেন বিরাট কোহলি। বুধবার স্থানীয় সময় রাত ৮টা ২৫ মিনিটে কোহলি ধর্মসেনাকে কল দেন।

আর এ কল থেকেই সন্দেহের সূত্রপাত।
আগে থেকেই আইসিসির নির্দেশ ছিল সব খেলোয়াড়ের ফোন ট্র্যাকিং করার। মূলত ফিক্সিং সন্দেহেই এমন একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আইসিসি। এই দিকে ধর্মসেনার সাথে ৮ মিনিটের কথোপকথন এখন ভাইরাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে।

অনিশ্চিত সূত্রে জানা গেছে, বিরাট কোহলি ফোন ট্র্যাকিং এর পর ম্যাচ আইসিসি সংবাদ সম্মেলন করে এবং তাকে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি থেকে বহিষ্কার করে আইসিসি। ফলে সেমিফাইনাল বা তার দল সেমি জিতলেও ফাইনাল খেলা হবে না তার।

সূত্র আরও জানিয়েছে, বিরাট কোহলি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে ক্ষমা প্রর্থনা করেন। আইসিসির ৪ সদস্যর কমিটি তদন্তে নামবে আজ। গুরুতর সাজা হতে পারে কোহলির।

এই ঘটনার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ দলের একজন জানিয়েছেন, ‘এমন একটা ঘটনার পর আমরা তাকে ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ এমন শাস্তির আশা করেছিলাম। হয়তো ভারত বলে কোহলি পার পেয়ে যাবে। ‘

কয়েকজন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি বিধায় সংবাদটির সত্যতা এখনো যাচাই করা সম্ভব হয়নি।