আ.সময় : ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম বা ডিআরএস সিস্টেমে এসেছে পরিবর্তন। যেটি স্বস্তি এনে দিয়েছে সব ক্রিকেট দলের মাঝে। ১ অক্টোবর থেকে ‘আম্পায়ার্স কল’ এর ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত যাই আসুক দলগুলো রিভিউ হারাবে না। শুক্রবার ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসির নির্বাহী কমিটি এই সুপারিশ অনুমোদন করেছে। গত মে মাসে আইসিসির ক্রিকেট কমিটির দেওয়া আরো কিছু সুপারিশ পাশ হয়েছে এদিন। এখন থেকে মাঠে অসদাচরণের জন্য আম্পায়াররা লাল কার্ড দেখিয়ে ক্রিকেটারদের বের করে দিতে পারবেন।
ডিআরএস নিয়ে বেশকিছু সুপারিশ অনুমোদিত হয়েছে। এখন থেকে আর টেস্ট ক্রিকেটে ৮০ ওভার নির্দিষ্ট করা রিভিউ প্রথা থাকছে না। সেটির আসলে দরকারও নেই। রিভিউ এখন থেকে টি-টুয়েন্টি ক্রিকেটেও ব্যবহৃত হবে। ডিআরএস এর সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষেত্রে যেসব বিতর্ক আছে তা কমানোর চেষ্টা করছে আইসিসি। এখন থেকে বল-ট্র্যাকিং ও এজ-ডিরেকশন টেকনোলজি বাধ্যতামূলক।
আরো কিছু সিদ্ধান্ত এসেছে আইসিসির নির্বাহী কমিটি থেকে।
ব্যাট সাইজ নির্ধারণ :
ব্যাট ও বলের মধ্যে ভারসাম্য নির্ধারণ করতে ব্যাটের সাইজ নিয়ে কথা হচ্ছিল অনেক দিন ধরে। ব্যাট সাইজ নিয়ে বিতর্ক দূর করতে সুপারিশগুলো অনুমোদন দিয়েছে আইসিসি। এমসিসি ক্রিকেট কমিটি গত ডিসেম্বরে মুম্বাইয়ে বৈঠক করেছিল। সেখানে তারা ব্যাটের প্রস্থ ১০৮ মিটার, ডেপথ ৬৭ মিলিমিটার এবং এজ ৪০ মিলিমিটারের সীমা বেঁধে দিয়েছে।
মাঠে অসদাচরণের জন্য লাল কার্ডের প্রচলন :
মাঠে কোনো খেলোয়াড়ের অসদাচরণের জন্য ক্রিকেটে তাৎক্ষণিক শাস্তির ব্যবস্থা ছিল না। যেমনটি আছে ফুটবল বা অন্য আরো অনেক খেলায়। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আম্পায়াররা এখন থেকে গুরুতর কোনো অসদাচরণের জন্য লাল কার্ড দেখিয়ে মাঠ থেকে খেলোয়াড়কে বের করে দিতে পারবেন। আইসিসি জানিয়েছে, সব সদস্য ‘এটা পুরোপুরি কার্যকর করতে একমত হয়েছে।’ ক্রিকইনফো
ক্রিকেটেও চালু হল লাল কার্ড!
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।